সৌগত মন্ডল – সিউড়ি-বীরভূম : – পরিবহন বিভাগ বীরভূম জেলা পুলিশের উদ্যোগে বিশ্বকর্মা পূজার শুভ উদ্বোধন করেন বীরভূম জেলা পুলিশ সুপার নগেন্দ্রনাথ ত্রিপাঠী মহাশয় । উপস্থিত ছিলেন বোলপুর সহ পুলিশ সুপার মহাশয় সহ অন্যান্য পুলিশ আধিকারিকবৃন্দ।প্রথমেই ফিতে কেটে মন্দিরের শুভ দারোঘাটন করেন পুলিশ সুপার নগেন্দ্রনাথ ত্রিপাঠী মহাশয় । প্রদীপ জ্বালিয়ে, এবং পুষ্প দিয়ে বিশ্বকর্মার আরাধনা করলেন পুলিশ সুপার মহাশয় । পরে মঞ্চে অতিথিবৃন্দ আসন গ্রহণ করেন । অতিথিদের বরণ করা হয় পুষ্পস্তবক ও উত্তরীয় দিয়ে । তারপর উপস্থিত বেশ কিছু মানুষের মধ্যে বস্ত্র বিতরণ করা হয়।এবং উপস্থিত শিশুদের চকলেট ও মিষ্টি বিতরণ করা হয় ।
এমনই মহতী অনুষ্ঠানের প্রশংসা করেন পুলিশ সুপার নগেন্দ্রনাথ ত্রিপাঠী মহাশয় । সকল উপস্থিত মানুষজন দের পুলিশ সুপার তাঁর বক্তব্যের মধ্যে জানান আপনারা আমাদের অতিথি , আপনাদের পাশে থেকে আমরা কাজ করতে চাই । সকলের মঙ্গল কামনা করেন তিনি ।
বীরভূম জেলা পুলিশের উদ্যোগে বিশ্বকর্মা পুজো শুভ উদ্বোধন
MORE NEWS -বিশ্বকর্মা পুজোর ইতিকথা
বাঙালীর কাছে বিশ্বকর্মা পুজো মানেই ঘুড়ি ওড়ানোর দিন। এই দিনে কে ঘুড়ি ওড়ায়না? প্রতি বছর কন্যাসংক্রান্তিতে বা ভাদ্রমাসের শেষ দিনে ইংরেজির সেপ্টেম্বর মাসের ১৬ কিংবা ১৭ তারিখে এই পুজো অনুষ্ঠিত হয়।কথিত আছে যে দেবতা কৃষ্ণের রাজধানী দ্বারকা শহর, রামায়নে উল্লিখিত লঙ্কা নগরী বিশ্বকর্মা ঠাকুর স্বয়ং নির্মাণ করেছিলেন। এছাড়ও বিভিন্ন দেবতাদের অস্ত্র, বাহন, রথের ও নির্মাতা তিনি। লোকমুখে এও প্রচারিত আছে যে পুরীর বিখ্যাত জগন্নাথ দেবের মূর্তিরও নির্মাতা ছিলেন স্বয়ং বিশ্বকর্মা ঠাকুর।
বিশ্বকর্মা হলেন শিল্পের দেবতা, সমস্ত শিল্পের সৃষ্টিকর্তা তিনি। এই পুজো মূলত কারখানা, শিল্প প্রতিষ্ঠান, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হয়। কেবল প্রকৌশলী বা স্থপতি সম্প্রদায় নয়, সব ধরণের কারিগর, কামার-কুমোর, মিস্ত্রি, স্বর্ণকার, শিল্প কর্মী, কারখানার শ্রমিক, ঢালাইকর, দর্জি, গাড়ির চালক সহ অনেক ধরনের পেশার মানুষ বিশ্বকর্মা পুজো করেন। তারা তাদের ভবিষ্যতের উন্নতির জন্য, নিজেদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য ঠাকুরের কাছে প্রার্থনা করেন। CONTINUE READING
স্কুল পরিষ্কার করার হিড়িক, ব্যস্ত শিক্ষাকর্মীরা
রাজস্ব আদায়ে দ্বিগুণ, বিক্ষোভ ট্রাক মালিকদের
দুয়ারে ব্যাঙ্কিং পরিষেবা উদ্বোধন করলেন বীরভূমের জেলা শাসক।।
রাস্তার বেহাল দশা, হুশ নেই প্রশাসনের